ঐন্দ্রিলার হাতে এখন অনেকটা সময় ।অবসর অনেক কিছু ভাবার, করার। তবুও কি যেন একটা চিন্তা কুরে কুরে খাচ্ছে দিনরাত। কোনো কিছুতেই মনোনিবেশ করতে পারছে না ঠিকভাবে। কি সেটা? ঐন্দ্রিলার নিজের কাছেও ব্যাপারটা পরিষ্কার নয়। ইদানিং একটা অদ্ভুত অস্থিরতা গ্রাস করেছে তাকে। হতে পারে সেটা নতুন কিছু করার ইচ্ছে বা নিজের সুপ্ত উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। ঐন্দ্রিলা লিখতে চায়। মন খুলে। সীমাহীন কল্পনার ডানায় ভর করে। লিখতে চায় অনেক কিছু – বলতে চায় অনেক না বলা কথা, গল্প।
ঐন্দ্রিলার একাকিত্বই তার শক্তি – তার এগিয়ে চলার চাবিকাঠি – নতুন কিছু করার উদ্যম! এই একাকিত্বই তার কল্পনাকে সমৃদ্ধ করেছে – দিয়েছে নিজের মধ্যে নিহিত শক্তিকে চেনার অনুপ্রেরণা। তাই আজ থেকে আবার নতুন করে শুরু করা –নতুন করে ভাবা – নতুন উদ্যমে লেখা। কারণ লেখাই ঐন্দ্রিলার পরিচয় ও প্রধান হাতিয়ার। বেঁচে থাকার মূলমন্ত্র। তার অন্তরের ভাষা। তার চিন্তার রসদ। গতানুগতিক জীবন পছন্দ নয় ঐন্দ্রিলার। সে চায় লিখতে, ছবি আঁকতে, ঘুরে বেড়াতে এবং বই পড়তে। আর ভালো সিনেমা দেখতে। কিন্তু তাতে তো আর জীবন চলে না, টাকাপয়সার জোগানও হয় না। তাই একরকম বাধ্য হয়েই একটা চাকরি খোঁজা। কিন্তু ঐন্দ্রিলা পেয়ে গেছে তার লক্ষ্য – তার স্বপ্নকে বাস্তব করার নেশা। লেখা – শুধু লিখে যাওয়া। আজ থেকেই তার নতুন পথ চলা! শূন্য থেকে শুরু। স্বপ্ন কি সত্যি হবে ঐন্দ্রিলার?
ঐন্দ্রিলার একাকিত্বই তার শক্তি – তার এগিয়ে চলার চাবিকাঠি – নতুন কিছু করার উদ্যম! এই একাকিত্বই তার কল্পনাকে সমৃদ্ধ করেছে – দিয়েছে নিজের মধ্যে নিহিত শক্তিকে চেনার অনুপ্রেরণা। তাই আজ থেকে আবার নতুন করে শুরু করা –নতুন করে ভাবা – নতুন উদ্যমে লেখা। কারণ লেখাই ঐন্দ্রিলার পরিচয় ও প্রধান হাতিয়ার। বেঁচে থাকার মূলমন্ত্র। তার অন্তরের ভাষা। তার চিন্তার রসদ। গতানুগতিক জীবন পছন্দ নয় ঐন্দ্রিলার। সে চায় লিখতে, ছবি আঁকতে, ঘুরে বেড়াতে এবং বই পড়তে। আর ভালো সিনেমা দেখতে। কিন্তু তাতে তো আর জীবন চলে না, টাকাপয়সার জোগানও হয় না। তাই একরকম বাধ্য হয়েই একটা চাকরি খোঁজা। কিন্তু ঐন্দ্রিলা পেয়ে গেছে তার লক্ষ্য – তার স্বপ্নকে বাস্তব করার নেশা। লেখা – শুধু লিখে যাওয়া। আজ থেকেই তার নতুন পথ চলা! শূন্য থেকে শুরু। স্বপ্ন কি সত্যি হবে ঐন্দ্রিলার?